আসলে করোনা ঠেকানোটা একটা উদাহরণ মাত্র। করোনার বদলে অন্য কোনও মহামারী হলেও কেরালায় একই চিত্র দেখা যেত
মানুষ কখন প্রার্থনা করবে, তা রাষ্ট্র ঠিক করে দেবে না।
সংকট ঘরে বাইরে, নয়া নাগরিকত্ব আইন নিয়ে দ্বিধায় বিজেপি।
বিজ্ঞানী এবং বিশেষজ্ঞদের যথেষ্ট সতর্কতা সত্ত্বেও ভারত সরকার COVID-19 মহামারীর মোকাবিলার প্রস্তুতি নি
করোনার কোনও প্রতিষেধক নেই, এই রোগের বিরুদ্ধে একমাত্র অস্ত্র সামাজিক জীবন যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলা।
বিজ্ঞানীদের উপদেশ অনুযায়ী COVID-19-এর মোকাবিলার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা এখনও করে উঠতে পারেনি সরকার।
অর্ধ শতাব্দীরও আগে দেশের শত্রু বলে নিন্দিত হয়েও ক্ষুধার্ত সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছিল বামেরা
কে তবে হরণ করে নিল নারীর স্বাতন্ত্র্য, পুরুষের মতো একই ভাবে বাঁচার অধিকার?
এলাকার কোনও মানুষ যদি লকডাউনে না খেতে পেয়ে মারা যান, সে দৃশ্য আমি সহ্য করতে পারব না
এ কাজ করা হলে ভারতীয় নাগরিকদের উপর তার প্রভাব হবে দীর্ঘমেয়াদি এবং অভূতপূর্ব মাত্রায় খারাপ।
এই বিপুল সংখ্যক মানুষের ভাগ্য বদলে যাবে বলে দাবি করা হচ্ছে সরকারের পক্ষে থেকে।
পশ্চিমবঙ্গে প্রাথমিক শিক্ষার মূল সমস্যাটা কোথায়?
দেশে যখন লকডাউন শুরু হয় তখন সারা দেশে 618 জন করোনা আক্রান্তের সন্ধান পাওয়া গিয়েছিল।
ফেসবুক পোস্টে তপতী দৃঢ়ভাবে জানিয়েছেন যে হরির কোনও ক্রনিক অসুখ ছিল না।
নাচের হাত ধরেই কর্কট রোগের সঙ্গে চোখে চোখ রেখে লড়ছেন নয়নিকা। হারার কোনও প্রশ্নই নেই।
Covid-19 টেস্ট নিয়ে যা হচ্ছে তা কিন্তু কতটা বিজ্ঞানসম্মত তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ আছে।
Restriction endonuclease (RE)-এর কথা মনে পড়ছে, তাই তো?
আইনের কঠোর ও সক্রিয় প্রয়োগের সঙ্গে কিশোর মনস্তত্ত্বের উপর বিজ্ঞানসম্মত নজরদারিই সমাজকে বাঁচাতে পারে।
বিরল এক শিল্পকর্মের জন্য ইন্টারন্যাশনাল বুক অফ রেকর্ডে নাম উঠল জলপাইগুড়ির শুভ্রা মণ্ডলের।
বার বার প্রচণ্ড বাধার সম্মুখীন হয়েও হাল ছেড়ে না দিয়ে বিদ্যাসাগর যে পরিবর্তনের কাণ্ডারী ছিলেন, তার দ্
শ্যামাপ্রসাদ ‘সাম্প্রদায়িকতা' নামক রোগে আক্রান্ত হলে, সেই রোগের উৎস খুঁজে সেটা নির্মূল করতে হবে।
কট্টর হিন্দুত্ববাদী সংস্থাগুলি সোশাল মিডিয়ায় যে ভুয়ো ভিডিও প্রচার করে থাকে, সেগুলোকেই তারা প্রামাণ্য
কলকতায় যখন প্রথম প্লেগ ছড়িয়ে পড়ে, স্বামী বিবেকানন্দ ছিলেন দার্জিলিং-এ। আমেরিকা থেকে ফিরে অতিরিক্ত পর
রসিকতা নয়। কলকারখানা বন্ধ, আকাশ ও সড়কপথে যান চলাচল অনেক কম। সব মিলিয়ে সারা পৃথিবীতেই দূষণের মাত্রা
সরকারের থেকে জীবন-জীবিকার নিরাপত্তা কৃষকের অন্যায্য দাবি নয়, হকের পাওনা
দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে সঙ্ঘ এবং মহাসভা আগাগোড়া অনুপস্থিত থেকেছে
প্রাণপ্রিয় বোনের সঙ্গে ঘটে যাওয়া বঞ্চনায় বেছে নিলেন ধ্বংসের পথ, আত্মাহুতির পথ। যে পথে শান্তি নেই, লক
মানুষজন হঠাৎই আবার আন্দোলনমুখী হয়ে পড়েছে যে। তোমাদের আফিমে তা হলে কাজ হচ্ছে না বলতে হবে।
দেশের সর্বত্র আইসক্রিম পাওয়া গেলে ভ্যাকসিন বণ্টনও অবশ্যই সম্ভব
কেন ওর বাবার মৃত্যুর পরও মিথ্যা খবর দিল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ? কেন এতদিন দেরি করল ওরা বাবার শেষকৃত্য কর
আমরা দেখব যে সাভারকরের হিন্দুত্ব এবং আরএসএস-এর হিন্দুত্বের মধ্যে কী কী মিল এবং কোথায় অমিল।
মুঠোফোন বা কম্পিউটারে কল্পনা-রং-রেখা ফুটিয়ে তোলার পোশাকি নাম
দীর্ঘ রাস্তা পেরিয়ে, মৃত জনপদ পেরিয়ে আমাদের একাকীত্ব সেও কী কম বড় প্রার্থনা!
একটানা এতদিন ঘরে কাটাইনি বহুদিন। তবু বাড়িতে থাকবো, আপনারাও তাই করুন।
দেশের শাসকের বিরুদ্ধে সোচ্চার নাগরিক সমাজ। প্রতিবাদে সামিল কলকাতার শিল্পীরা।
একালের এক বিচারপতির সভায় পূর্বকালের কবিরা মিলে গেলেন, এ আজও বড় সৌভাগ্যের।
যৌনপল্লীর কেউ কেউ এখন স্থানীয় হাটে সবজি নিয়ে বসেন। কেউ আবার বুধবার করে ফুল, বেলপাতা, আমপল্লব নিয়ে।
দূরত্ববিধি মেনে চলার বিষয়টা একপ্রকার 'মিথ'ই। টলিপাড়ায় করোনা-পরিস্থিতি 'বিট' করছে কীভাবে?
“নিরন্ন, কর্মহীন” বইটি আমাদের চারপাশের এই সব বিপন্ন মানুষদের চিনিয়ে দিয়ে আমাদের সামনেই আয়না ধরেছে
কোনও ঢাকা না থাকলে করোনা সোজা বর্ষিত হতে পারে মাথায়, মুখে, নাকে, হাতে
মোদীর দীপাবলী দেশজুড়ে বিদ্যুৎ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।
ভাইরাস তার নিজের কাজ করছে, মানুষও তাই করুক
সিন্ধু পাকিস্তানে, জাতীয় সঙ্গীতে শব্দ বদলের আর্জি নেতার
অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে অকপট মতামত জানাচ্ছে আজকের নারী। সেই মতামতে রয়েছে রামধনুর রঙের মতোই অপার বৈচিত্র।
সাহায্যের হাত বাড়িয়েছে এক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা, তবে দূর থেকে।
চাষি তার ইচ্ছা মতো উৎপন্ন পণ্যের বিপণনের অধিকার পাবে কি? মনে হয় না।
লকডাউনে ঘরবন্দি মানুষের সোশাল মিডিয়া নির্ভরতা বাড়ার জন্য হয়তো বেড়েছে, তা হল ফেক নিউজ।
সত্যজিতের শহর ত্রয়ীর প্রত্যেকটি ছবিই আসলে একই সঞ্চারপথের উপর প্রতিস্থাপিত ভিন্ন ভিন্ন বিন্দু।
নীরব মোদী, মেহুল চোকসির মতো গুজরাতের স্বর্ণ ব্যব্যসায়ীদের কেচ্ছা তো সর্বজনবিদিত।
ইছাপুরের মানুষের কাছে রাজা দা বেঁচে থাকবে ওর কাজের মাধ্যমে।
লকডাউন-এর এই নতুন অধ্যায়ে ‘অবরোধের ডায়েরি’ লিখলেন যশোধরা রায়চৌধুরী
ছ’শো বছরের বাংলা পুঁথি, দলিল, দস্তাবেজ, বই, পত্র-পত্রিকা, নথি ইত্যাদি থেকে সংগৃহীত এই শব্দ সম্ভার।
ইতিহাস শুধু অতীতের স্মৃতিচারণ নয়, সেটা বর্তমানের পটভূমিতে অতীতকে জরিপ করে নেওয়াও বটে।
ফকিরের মতো মানুষটা কবেই বলে রেখেছে, আরে ফকির আদমি হুঁ, ঝোলা উঠাকে চল দেঙ্গে।
হোয়াটসঅ্যাপ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘জ্ঞান’ অনেকের কাছেই বেদ-বাইবেল-কোরান তুল্য। সেটাই বাড়াচ্ছে বিপদ।
কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষে পর্যবেক্ষক দল পাঠানোর সিদ্ধান্ত কতটা যুক্তিযুক্ত বা আইন সম্মত?
উরুগুয়ের এদুয়ার্দো গ্যালেয়ানো স্পেনীয় ভাষায় লেখেন ‘চিলড্রেন অফ দ্য ডে’জ
চাকরি নেই তো কী! মন্দির তো আছে। ওই গানটার কথা মনে পড়ে যাচ্ছে, নীড় ছোট ক্ষতি নেই, আকাশ তো বড়...
শুধু শাস্তি পেল না পুরুষতন্ত্রের সেই কণ্ঠস্বর যা শোনা যাচ্ছিল উকিল এ.পি. সিং-এর মুখে
এটা পরিষ্কার কেন্দ্রীয় সরকার করোনা মহামারীর সুযোগ নিয়ে সমস্ত বিরোধী স্বর স্তব্ধ করার চেষ্টা করছে
মানুষ ক্রমাগত উদ্ভাবন করে চলেছে, এমনকী আদিমতম জীবিকায়ও ইনোভেশন।
একটি ঘরে ছয়টি মানুষ, সোশাল ডিসট্যান্সিং মানতে হলে রাস্তায় বের হতেই হবে
বাঙালির ঘরের উমা যে আটপৌরে শাড়ি পরে, জীবনযুদ্ধে লড়ে যেতে পারে, সমাজের শত শত দুর্গা যে এভাবেই বাঁচে।
23°C-এর বেশি তাপমাত্রায় করোনা ভাইরাস ছড়ায় না এমন কোনও দাবি বিজ্ঞানী মহল থেকে আজ অবধি করাও হয়নি।
ফ্যাসিবাদী শক্তির বিরুদ্ধে ইতালিয়ান পারটিজানদের যুদ্ধ করার বল জুগিয়েছিল এই গান।
আমপানের পর রায়দিঘিতে ক্ষয়ক্ষতির সুযোগ নিয়ে রমরমিয়ে চলছে কালোবাজারি।
সব রাজনীতির বাইরে থেকে যে এলাকা বহুজনের কাছে রূপকথার ভূমি, তা দখলের রাজনীতি নাই বা হল।
এঁদের কঠোর পরিশ্রম আপনারাও উপভোগ করবেন, এই ভিডিওতে।
করোনা সম্পর্কে ভুল তথ্যের ছড়াছড়ি সোশাল মিডিয়ায়। এও এক মহামারীই বটে।
একলা মায়ের গল্প আজকের ভারতে নতুন নয়। মহাভারতের বিদুলার গল্প এই প্রসঙ্গে মনে পড়ে যায়।
যাঁরা হিংসা ছড়ানোয় ইন্ধন দেন, যাঁদের মুখে গুলি করার কথা শোনা যায়, যে গুলি করে, এরা সকলেই সুরক্ষিত।
তাস নিয়েই জব্বর কাণ্ড ঘটিয়ে ফেলেছেন আলিপুরদুয়ার জংশনের শুভ্রনীল মিত্র।
অপমানের তো শেষ থাকিবে! কোনও উপায়ে অপমান কমানো তো গেলই না, বরং উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাইতে লাগিল।
নেতা হিসেবে কর্মীদের প্রশ্নহীন আনুগত্যে বিশ্বাসী ছিলেন তিনি। ঘনিষ্ঠ জনদের দেখতেনও পরিবারের মতো করেই।
প্রেম তা সে যে রূপেই হোক, কেবলমাত্র বাঁচাতে পারে এই দেশকে। ঋষি তাঁর অন্তিম ট্যুইটে এমন কথাই লিখেছিলে
এই অবস্থায় দেখার, সরকার কত দ্রুত মানুষকে দোরগোড়ায় নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করে।
এঁদের জীবনেও যদি একজন অ্যালবাস ডাম্বেলডোর বা একজন হ্যারি পটার বা একজন হ্যাগ্রিড থাকত!
লকডাউনে ছাত্রছাত্রীদের কাছে পাঠ্যবস্তু পৌঁছে দেওয়ার ব্যাপারেও তাঁর সমান চিন্তা ছিল
নোট ছাপিয়ে গরিবের হাতে টাকা, নাকি সহজ ঋণে শিল্প চালানোর সুবিধা?
করোনা ত্রাসে মানসিক অস্থিরতা যাতে আপনার উপর চেপে না বসে, তার জন্য WHO বেশ কিছু মূল্যবান নিদান দিয়েছে
ছুটকিটার এখনও তিন বছর হয়নি। অভুক্ত রেখার বুকের দুধও শুকিয়ে আসছে। বাচ্চাটা খিদের চোটে ঠাঠা করে চিৎক
যাঁরা ছুটির দিন ভেবে আড্ডা ছেড়ে একটু আকাশের দিকে তাকাবেন তাঁদের চোখে এই পরিবর্তন ধরা পড়বেই।
করোনা মোকাবিলায় মোমবাতি নাটক দেশবাসীর কাছে দীপাবলির পরে অমাবস্যাকে ফিরিয়ে আনতে পারে।
বাড়ি থেকে কাজে অন্তত চাকরি আছে, মাসের শেষে স্যালারি মিলছে। আপাতত অভিযোগ না করে এতেই সকলে খুশি।
কৃষকদের গণ-আন্দোলনেই জনতার কণ্ঠস্বর শোনা যাচ্ছে, রাজনৈতিক দলের স্লোগানে নয়।
করোনা মোকাবিলার ক্ষেত্রেও পরিবেশ রক্ষার মতোই দীর্ঘমেয়াদী এবং কঠোর পদক্ষেপ করেছে সিকিম রাজ্য সরকার।
বিদ্বেষ আর হিংসার রাজনীতির বিরুদ্ধে একটা সাদা রুমাল নিয়েও তাদের কেউ পথে নামেনি।