খেলাধুলো করলে বড় হয়ে একটি শিশু কী হবে, আদৌ গাড়িঘোড়া চড়বে কিনা তা নিয়ে স্পষ্ট করে কোনও প্রবাদ বা
পাপ-পুণ্যের পরিভাষা বুঝতে গোটা জীবন কেটে যায়। এ কথাটি সম্যকভাবে বোঝার জন্য সিনেমাটি একবার অন্তত দেখব
যদি আপনি কোনও প্রোডাক্টের বিনিময়ে মূল্য না দেন, তবে আপনি নিজেই সেই প্রোডাক্ট।
সিনেমাটি আদ্যন্ত হাসির মোড়কে প্রস্তুত করা হলেও গল্পের গরুকে চাঁদে না পাঠালেও চলত।
দরিদ্র গ্রাম বাংলার দুই অসহায়, অপাংক্তেয়, অসহনীয়, বাড়তি অথচ ভাষাময় দুটি মুখ।
গোবলয়ের ফিউডাল মানসিকতার মাঝে বাড়ির মেয়েরাই বা কতটা নিরাপদ? ঘরের বাইরের কথা না হয় বাদই দেওয়া গেল!
শুধুমাত্র বিদ্যা বালানের অভিনয়ের জন্যেই সিনেমাটি একাধিকবার দেখে ফেলা যায়, ‘বিদ্যা কসম’।
গভীরে গিয়ে লক্ষ্য করলেই বোঝা যাবে, কমেডির ভিতরেই রয়েছে সামাজিক পরিকাঠামো ভিত্তিক মনস্তত্ত্ব, ট্র্যাজ
যাঁরা ভাল অভিনয় দেখতে পছন্দ করেন তাঁরা অবশ্যই সিনেমাটি দেখুন। ভাল লাগবে।
সবকিছুর মাঝে লাভ হয় বিল্লুর। দোকানে হুড়মুড়িয়ে বিক্রি শুরু হয় তার।
প্রথম থেকে যে উদ্যম নিয়ে সিনেমাটা এগোয়, তা বজায় থাকে না পুরো সিনেমায়।
রহস্যের সুতো ছাড়ার সময় যে মুন্সিয়ানা পরিচালক দেখিয়েছেন, রহস্য গোটানোর সময় তা সামলাতে পারেননি।
দূরত্ববিধি মেনে চলার বিষয়টা একপ্রকার 'মিথ'ই। টলিপাড়ায় করোনা-পরিস্থিতি 'বিট' করছে কীভাবে?
প্রত্যেকজন অভিনেতা নিজেদের সবটুকু ঢেলে অভিনয় করেছেন। সঙ্গে অবশ্যই তুখোড় সংলাপ যোগ্য সঙ্গত দিয়েছে।
জল আনতে জ্যাকের সঙ্গে পাহাড়ে শুধু জিলই কেন যাবে, জনি কেন যেতে পারবে না?
হলফ করে বলা যায়, সিরিজটি পূর্ণ দৈর্ঘ্যের সিনেমার আকারেও তৈরি করা যেত।
ঠিক কোন পর্যায়ে গেলে ডোমেস্টিক ভায়োলেন্স মাত্রার অতিরিক্ত হচ্ছে বোঝা যায়? কে ঠিক করে সেই মাত্রা?
টিভিতে পরিযায়ী শ্রমিকদের কষ্ট দেখলেই চন্দনা দির দু-চোখ দিয়ে অঝোরে জল পড়ে
যাঁরা গোটা ‘অ্যাভেঞ্জার’ সিরিজকে কাল্টের পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছেন, তাঁরাই কিনা এমন চতুর্থ শ্রেণির সিনেমা
কয়েক দশকের সিনেমা সম্পদ আর অকুতোভয়তা - যা আজ ভীষণভাবে দরকার, হয়ত ভবিষ্যতেও
অ্যামাজন প্রাইমের সিরিজ ‘পঞ্চায়েত’ একেবারেই হাল্কা মুডের, কিন্তু সেখানে পরতে পরতে খুবই প্রকট অথচ সাব
দেখার আগে একটি সতর্কীকরণ, প্রথম পর্ব দেখার পর বাকিটা দেখার জন্য সময় বার করে রাখুন।
বিগত সাড়ে তিন দশক ধরে চেরনোবিল সারা বিশ্বের বহু মানুষের কাছে কৌতুহলের বিষয়। ঠিক কী হয়েছিল সে রাতে?
সত্যজিতের শহর ত্রয়ীর প্রত্যেকটি ছবিই আসলে একই সঞ্চারপথের উপর প্রতিস্থাপিত ভিন্ন ভিন্ন বিন্দু।
প্রেম তা সে যে রূপেই হোক, কেবলমাত্র বাঁচাতে পারে এই দেশকে। ঋষি তাঁর অন্তিম ট্যুইটে এমন কথাই লিখেছিলে
ইরফান খানের মৃত্যুশোক কাটিয়ে ওঠার আগেই আবার এক নক্ষত্র পতন ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতে।
ইরফান খানের 13টা উল্লেখযোগ্য সংলাপ, যা মানুষকে উজ্জীবিত করে।
অভিনেতাদের ক্রিটিকদের প্রশংসাতেই সুখী থাকতে হয়। ইরফান সেই প্রবাদের মুখে ঝামা ঘসেছিলেন।
পঞ্চম পর্বে অভিনেত্রী স্নেহা চট্টোপাধ্যায়ের মুখে তাঁর ঘরবন্দি জীবনের কথা।
'দঙ্গল'-এর মত হিট ছবির পর পরিচালক নীতেশ তিওয়ারির 'ছিঁছোড়ে' দ্বিতীয় পরিচালনা। কেমন হল সিনেমা?